1. khulnaedition@gmail.com : Khulna Edition : Khulna Edition
  2. md.ahsanulrobiul@gmail.com : Ahsanul Islam : Ahsanul Islam
  3. hasanur321@gmail.com : হাসানুর রহমান : হাসানুর রহমান
  4. habibullahbhola467@gmail.com : মোঃ হাবিবুল্লাহ : মোঃ হাবিবুল্লাহ
  5. imranbinrabiul@gmail.com : Md Imran Nazir : Md Imran Nazir
  6. mizan070301@gmail.com : মোঃ মিজানুর রহমান : মোঃ মিজানুর রহমান
  7. mahedihasananas@gmail.com : Mahedi Hasan Anas : Mahedi Hasan Anas
  8. zakirnet@yahoo.com : SM ZAKIR Hossain : SM ZAKIR Hossain
  9. admin@www.khulnaedition.com : খুলনা এডিশন :
  10. zaberhosen1143@gmail.com : মোঃ জাবের হোসেন : মোঃ জাবের হোসেন
সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
গোপালগঞ্জে র‌্যালী ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে পাইকগাছা পৌর বিএনপির আয়োজনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি  কয়রার আমতলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদানে চলছে অনিয়ম, ক্ষুব্ধ অভিভাবকরা পড়াশোনায় আগ্রহ হারাচ্ছে শিক্ষার্থীরা  রাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবির সমর্থিত “সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট” এর প্যানেল ঘোষণা কুমিল্লায় মা-মেয়ের মৃত্যু, সিসিটিভি ফুটেজে যা দেখা গেল বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের চাপে রুয়েট ছাত্রলীগ নেতাকে থানায় সোপর্দ সাদিক কায়েমের পর এবার ফরহাদের ফেসবুক আইডি উধাও বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল, কাঠমান্ডুতে কারফিউ জারি জরিপে নয়, ভোটেই ভরসা শিবির প্রার্থীদের শহীদদের রক্তের মর্যাদা রক্ষার জন্যই জনগণ পরিবর্তন চায়- মাওঃ আজিজুর রহমান

স্বাধীন সাংবাদিকতার বড় বাধা কী, জানালেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

মো: জাবের হোসেন , সহ বার্তা সম্পাদক
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫
  • ৪৩ বার পড়া হয়েছে
Image 572942 1755932749
হাসনাত আবদুল্লাহ

ঢাকা অফিস

স্বাধীন সাংবাদিকতার পথে রাজনৈতিক ও গোয়েন্দা সংস্থার হস্তক্ষেপ সবচেয়ে বড় বাধা বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ। এ ক্ষেত্রে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই)-এর প্রভাব স্পষ্ট বলে মনে করেন তিনি।

শনিবার (২৩ আগস্ট) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লিখেছেন, ‘অনেক পরিশ্রমী সংবাদকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে বোঝা যায়, এর পেছনে রয়েছে গভীর কাঠামোগত সংকট। দেশে টেলিভিশনের জন্য আলাদা কোনো আইন না থাকায় সরকার চাইলে যেকোনো সময় চ্যানেল বন্ধ করে দিতে পারে। অনলাইন ও টিভি মাধ্যমে কোনো নির্ধারিত বেতন কাঠামো নেই। ঢাকায় অনেক সাংবাদিক মাসে মাত্র ৮–১০ হাজার টাকা পান। আর মফস্বলের অধিকাংশ সাংবাদিক কোনো বেতনই পান না, বরং অনেক সময় আইডি কার্ড পাওয়ার জন্য উলটো টাকা দিতে হয়।’

তিনি লেখেন, ‘পত্রিকাগুলো এখনো ২০১৩ সালের অষ্টম ওয়েজবোর্ড অনুসরণ করে, সেটিও বাধ্যতামূলক নয়। ফলে অধিকাংশ মালিক তা মানেন না। যেখানে বেতন দেওয়া হয়, সেখানেও ৪-৫ মাস বকেয়া থাকা অস্বাভাবিক নয়। চাকরির কোনো নিশ্চয়তা নেই। মালিক চাইলে যেকোনো সময় ছাঁটাই করতে পারেন। সাংবাদিকদের ওপর হামলা বা হত্যার বিচার হয় না, ফলে তারা এক অনিশ্চিত জীবনে বাস করেন।’

এনসিপি মুখ্য সংগঠক আরও লেখেন, ‘স্বাধীন সাংবাদিকতার পথে সবচেয়ে বড় বাধা রাজনৈতিক ও গোয়েন্দা সংস্থার হস্তক্ষেপ। বিশেষ করে ডিজিএফআই-এর প্রভাব স্পষ্ট। তাদের নির্দেশ না মানলে বিজ্ঞাপন বন্ধ হয়ে যায়, মালিকদের অন্যান্য ব্যবসায়িক কার্যক্রমে বাধা সৃষ্টি হয়, নানা ধরনের হয়রানির মুখে পড়তে হয়। তাই মালিকরা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকতে বাধ্য হন।’

‘আর সাংবাদিকদের দিয়ে সরাসরি রাজনৈতিক দালালি করানো হয়। এর সঙ্গে রয়েছে কর্পোরেট নেক্সাস। বিশেষ করে বসুন্ধরা গ্রুপের মিডিয়া সন্ত্রাস অনেককেই আত্মসমর্পণে বাধ্য করে’, লেখেন হাসনাত আব্দুল্লাহ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত খুলনা এডিশন-২০২৫
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট