1. khulnaedition@gmail.com : Khulna Edition : Khulna Edition
  2. md.ahsanulrobiul@gmail.com : Ahsanul Islam : Ahsanul Islam
  3. hasanur321@gmail.com : হাসানুর রহমান : হাসানুর রহমান
  4. habibullahbhola467@gmail.com : মোঃ হাবিবুল্লাহ : মোঃ হাবিবুল্লাহ
  5. imranbinrabiul@gmail.com : Md Imran Nazir : Md Imran Nazir
  6. mizan070301@gmail.com : মোঃ মিজানুর রহমান : মোঃ মিজানুর রহমান
  7. mahedihasananas@gmail.com : Mahedi Hasan Anas : Mahedi Hasan Anas
  8. zakirnet@yahoo.com : SM ZAKIR Hossain : SM ZAKIR Hossain
  9. admin@www.khulnaedition.com : খুলনা এডিশন :
  10. zaberhosen1143@gmail.com : মোঃ জাবের হোসেন : মোঃ জাবের হোসেন
মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :

সাগর দাড়ি এক্সপ্রেস এ জন্ম নিল ফুটফুটে শিশুপুত্র

মাসুদুর রহমান, যশোর জেলা প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৭৭ বার পড়া হয়েছে

এডিশন ডেস্ক::

 

চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার জামদানি গ্রামের মোহাম্মদ রনির স্ত্রী, ২৭ বছর বয়সী রেশমা শারমিন যশোর শহরের শংকরপুরে তার পিত্রালয়ে যাওয়ার পথে এ সন্তান প্রসব করেন। এর আগে থেকেই রেশমা ছিলেন আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা। শনিবার সকালে মা মনোয়ারা খাতুনকে সঙ্গে নিয়ে সন্তান প্রসবের জন্য চুয়াডাঙ্গা থেকে যশোরে আসছিলেন তিনি।

 

 

দর্শনা স্টেশন পার হওয়ার পরপরই হঠাৎ প্রসববেদনা শুরু হয় রেশমার। একপর্যায়ে ট্রেনের ভেতরেই ফুটফুটে পুত্র সন্তানের জন্ম দেন তিনি। এই খবর দ্রুত পৌঁছে যায় যশোর রেলওয়ে স্টেশনে। পরিস্থিতি সামাল দিতে আগে থেকেই ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে প্রস্তুত হয়ে যান। দুপুর ১২টার দিকে মা ও নবজাতককে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

 

চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসবের সময় সহযাত্রীদের পাশাপাশি তৃতীয় লিঙ্গের কয়েকজনও মানবিক সহায়তা নিয়ে এগিয়ে আসেন। তারা জানান, এ ধরনের মুহূর্তে মানুষের পাশে দাঁড়ানোই তাদের দায়িত্ব।

 

যশোর রেলওয়ের সহকারী মাস্টার জাকিয়া আক্তার জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পরিবহনের ব্যবস্থা করা হয়।

 

হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত ডাক্তার বিচিত্র মল্লিক বলেন, মা ও শিশুকে সঙ্গে সঙ্গেই লেবার ওয়ার্ডে নেওয়া হয় এবং সিনিয়র স্টাফ নার্স শিরিনা আক্তার নবজাতকের নাড়ি কাটেন। গাইনি বিভাগের মেডিকেল অফিসার ডাক্তার রাবেয়া খাতুন জানান, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে রেশমাকে দু’ব্যাগ রক্ত দেওয়া হয়। বর্তমানে মা ও শিশু দু’জনেই সুস্থ আছেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত খুলনা এডিশন-২০২৫
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট