এডিশন ডেস্কঃ
খুলনায় গত ২৩ সেপ্টেম্বর হরিণটানা থানা পুলিশ মাদক উদ্ধার অভিযানকালে কেডিএ ময়ূরী আবাসিকের জনৈক পিন্টু মিয়ার নির্মানাধীন বিল্ডিং থেকে দূর্গন্ধের সূত্রধরে ঘটনাস্থল হতে অজ্ঞাত এক নারীর লাশ উদ্ধার করে। পুলিশ লাশের পরিচয় সনাক্ত করার চেষ্টা করে। পরবর্তীতে ভিকটিমের ছেলে শাহাজামাল সরদার সজল তার মায়ের লাশ বলে সনাক্ত করে। তৎপ্রেক্ষিতে হরিণটানা থানার মামলা নং-০৩, তারিখ-২৩/০৯/২০২৫ খ্রিঃ, ধারা-৩০২/২০১/৩৪ পেনাল কোড রুজু হয়।
হত্যার রহস্য উদঘাটনে তদন্ত শুরু করে পুলিশ। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ২৪ ঘন্টার মধ্যে হত্যাকান্ডে জড়িত আসামীদের সনাক্ত করে হরিণটানা থানা পুলিশ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখ ১৭.৫০ ঘটিকায় কেডিএ ময়ূরী আবাসিক এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে ১) হুমায়ুন কবির কবির (৪৫), পিতা-মৃত: আব্দুল মজিদ, সাং-রিয়াবাজার, থানা-লবণচরা, ২) ইউসুফ শেখ (৪৫), পিতা-মৃত: খলিল শেখ, সাং-পিঁপড়ামারী, থানা-হরিণটানা, ৩) শিল্পী বেগম (৪৫), পিতা-সুধির সরকার, সাং-গিলাবাদ পূর্বপাড়া, থানা-ডুমুরিয়া, জেলা-খুলনা, এ/পি সাং-মোস্তফার মোড়, থানা-হরিণটানা এবং ৪) জয় হিরা ছোট (২৬), পিতা-মনোরঞ্জন হিরা, সাং-ছয়ঘরিয়া, থানা-বটিয়াঘাটা, জেলা-খুলনা, এ/পি সাং-রশ্মিবাগ, থানা-লবনচরা, খুলনাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত ৩নং আসামী শিল্পী বেগম (৪৫) স্বেচ্ছায় দোষ স্বীকার করে বিজ্ঞ আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করেছেন।