1. khulnaedition@gmail.com : Khulna Edition : Khulna Edition
  2. md.ahsanulrobiul@gmail.com : Ahsanul Islam : Ahsanul Islam
  3. hasanur321@gmail.com : হাসানুর রহমান : হাসানুর রহমান
  4. habibullahbhola467@gmail.com : মোঃ হাবিবুল্লাহ : মোঃ হাবিবুল্লাহ
  5. imranbinrabiul@gmail.com : Md Imran Nazir : Md Imran Nazir
  6. mizan070301@gmail.com : মোঃ মিজানুর রহমান : মোঃ মিজানুর রহমান
  7. mahedihasananas@gmail.com : Mahedi Hasan Anas : Mahedi Hasan Anas
  8. zakirnet@yahoo.com : SM ZAKIR Hossain : SM ZAKIR Hossain
  9. admin@www.khulnaedition.com : খুলনা এডিশন :
  10. zaberhosen1143@gmail.com : মোঃ জাবের হোসেন : মোঃ জাবের হোসেন
শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ০৩:০২ অপরাহ্ন
আজকের সর্বশেষ এডিশন:
গুলিস্তানের মার্কেটে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান, নেটিজেনদের প্রশংসা ‘৪ আগস্ট রাতেই গণভবনে যাবার পরিকল্পনা করেন শিবির নেতা সিবগাতুল্লাহ’ রোববার ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা করবে এনসিপি জামায়াত আমিরের অপারেশন ভালো হয়েছে : ডা. জাহাঙ্গীর কবির আমীরে জামায়াতের সফল অস্ত্রোপচার ও দ্রুত সুস্থতা কামনায় শেরেবাংলা নগর থানা উত্তর জামায়াতের দোয়া অনুষ্ঠান ৪ আগস্ট রাতেই হাসিনা পতনের পরিকল্পনা করেন শিবির নেতা সিবগাতুল্লাহ’ এবার ইরানের জাহাজ নেটওয়ার্কে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা জুলাই ২৪-এর গণঅভ্যুত্থান: প্রত্যাশা, প্রাপ্তি ও করণীয়’ শীর্ষক জামায়াতের জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত ২০ জুলাইয়ের পর ১ দফার ঘোষণা পর্যন্ত নাহিদের আর কোনো ভূমিকা কারও জানা আছে কিনা জানি না: কেফায়েত শাকিল

গুম কমিশনে ২৫৩ জনের অভিযোগ প্রমাণিত: মইনুল ইসলাম

মেহেদী হাসান আনাস, বার্তা সম্পাদক
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫
  • ৬৫ বার পড়া হয়েছে
Image 197835 1750316344
গুম কমিশনের সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী।

ঢাকা অফিস :

গুম কমিশনে আসা ২৫৩ জনের অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন কমিশনের সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকালে গুলশানে সংবাদ সম্মেলনে গুম কমিশনের অবসরপ্রাপ্ত সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী এ কথা জানান।

তিনি বলেন, ১ হাজার ৮৫০টি অভিযোগ বিশ্লেষণের মধ্যে থেকে গুম হওয়া ২৫৩ জনের তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে। এতে স্পষ্ট হয় যে, বিগত সরকারের শাসনামলে গুম একটি সুশৃঙ্খল ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপে ‘জঙ্গিবাদবিরোধী’ অভিযানের ছায়াতলে ইসলামি উগ্রবাদের হুমকিকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত করা, আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন এবং শাসন দীর্ঘায়িত করার উদ্দেশ্যে পরিচালিত হয়েছে। যার ভুক্তভোগী ছিল মেধাবী শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক কর্মী, সাংবাদিক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ারসহ বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি পেশাজীবী। এ প্রক্রিয়ায় তারা ফৌজদারি বিচারব্যবস্থাকে অস্ত্র বানিয়েছে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও নিরাপত্তা বাহিনীকে রাজনৈতিক প্রভাবাধীন করেছে এবং নির্যাতন ও গোপনে আটকের সংস্কৃতি প্রাতিষ্ঠানিকভাবে চালু করেছে। এমনকি সাধারণ নাগরিককে বেআইনি পন্থায় বারবার ভারতীয় বাহিনীর হাতেও তুলে দিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ব্যাপারটা মোটেও এমন নয় যে একটি জঙ্গিবাদ দমন অভিযানে দু-একজন অসাবধানি কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্তৃক কিছু মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে। বরং এটি ছিল একটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দমনযন্ত্র, যা জঙ্গিবাদবিরোধী প্রচারণাকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে।

গুম কমিশনের সভাপতি বলেন, গুম থেকে ফিরে না আসা ১২ জনের বিষয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধান সম্পন্ন হয়েছে এবং তাদের গুমের জন্য কারা দায়ী তা প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করতে পেরেছি। চলমান অনুসন্ধানের স্বার্থে এই মুহূর্তে এর চেয়ে বেশি প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না।

গুমের সঙ্গে র‌্যাব সবচেয়ে বেশি জড়িত উল্লেখ করে মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, গমের সঙ্গে বাংলাদেশের গোয়েন্দাদের পাশাপাশি ভারতীয় গোয়েন্দা বাহিনীরাও জড়িত। বাংলাদেশে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ভারতীয় যারা জড়িত তাদের বিষয়ে আমরা কিছু করতে পারব না।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত খুলনা এডিশন-২০২৫
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট