1. khulnaedition@gmail.com : Khulna Edition : Khulna Edition
  2. md.ahsanulrobiul@gmail.com : Ahsanul Islam : Ahsanul Islam
  3. hasanur321@gmail.com : হাসানুর রহমান : হাসানুর রহমান
  4. habibullahbhola467@gmail.com : মোঃ হাবিবুল্লাহ : মোঃ হাবিবুল্লাহ
  5. imranbinrabiul@gmail.com : Md Imran Nazir : Md Imran Nazir
  6. mizan070301@gmail.com : মোঃ মিজানুর রহমান : মোঃ মিজানুর রহমান
  7. mahedihasananas@gmail.com : Mahedi Hasan Anas : Mahedi Hasan Anas
  8. zakirnet@yahoo.com : SM ZAKIR Hossain : SM ZAKIR Hossain
  9. admin@www.khulnaedition.com : খুলনা এডিশন :
  10. zaberhosen1143@gmail.com : মোঃ জাবের হোসেন : মোঃ জাবের হোসেন
শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মনিরামপুরে বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএনপির শ্রদ্ধা নিবেদন মনিরামপুরে যথাযথ মর্যাদায় বিজয় দিবস পালিত বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ এর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ পাইকগাছায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপিত  রামপালে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত জামায়াতে ইসলামী মহিলা বিভাগের উদ্যোগে প্রতিবন্ধীদের মাঝে শীতবস্ত্র উপহার প্রদান মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মানব কল্যাণ ব্লাড ব্যাংকের উদ্যোগে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ব্লাড গ্রুপ নির্ণয় অনুষ্ঠিত  বিজয় দিবস উপলক্ষে এমইউজে খুলনার আলোচনা সভা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন বিএনপি প্রার্থী মাসুদুজ্জামান খুলনায় বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে পুলিশ কমিশনারের শ্রদ্ধা নিবেদন

আদো কি হবে যশোরের ভবদহ এলাকার জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধান !

শামছুর রহমান, মনিরামপুর উপজেলা প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৪৪ বার পড়া হয়েছে

এডিশন ডেস্কঃ 

ভবদহ, যশোরের মনিরামপুর উপজেলা সাধারণ মানুষের গলার ফাঁস। ১৯৬১ সালে যশোর জেলার মনিরামপুর, কেশবপুর, অভয়নগর এবং খুলনা জেলার ফুলতলা, ডুমুরিয়া উপজেলার ফসল লবণাক্ত পানি থেকে রক্ষায় টেকা নদীতে ভবদহে নির্মিত হয় স্লুইসগেট। নির্মানের পর ২১, ৯ ও ৩ গেট দিয়ে দুই জেলায় ৫ উপজেলার ২৭ বিলের পানি নিষ্কাশন হতো।

দেশ স্বাধীনের পর এই প্রকল্পটির দেখভালের দায়িত্ব পায় পানি উন্নয়ন বোর্ড। সুষ্ঠু ভাবে দায়িত্ব পালন না করায় স্লুইসগেটের অপরপ্রান্তের নদী পলি জমে ভরাট হয়ে যায়। বিলের তলদেশ থেকে নদীর তলদেশ উঁচু হয়ে পড়ায় বিলের পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ হয়ে যায়। সাবেক প্রেসিডেন্ট শহীদ জিয়াউর রহমান নদী খনন করে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করলেও অল্প দিনেই আবার ভরাট হয়ে পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ হয়। সাবেক প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের আমলে ৫ উপজেলার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়ে। তৎকালীন সরকার সমস্যা সমাধানে বরাদ্দ দেয় শতকোটি টাকা। পাউবো ও স্থানীয় একটি স্বার্থান্বেষী মহল বরাদ্দকৃত টাকায় নিজেদের পকেট ভারি করায় সমস্যার সমাধান হয়নি বরং বৃদ্ধি পেয়েছে।

প্রতিবছর এ প্রকল্পে সরকার শতকোটি টাকা বরাদ্দ দিলেও আজো সফলতার মুখ দেখা যায়নি। ৮০ দশক থেকে আজ পর্যন্ত ভুক্তভোগীরা সভা সমাবেশ, ডিসি ও নির্বাহী কর্মকর্তার দফতরে স্বারকলিপি দিয়ে প্রকল্পে সেনাবাহিনীর সংযুক্তির দাবি করে আসছেন। বর্তমান অন্তবর্তী কালীন সরকার জনগণের দাবিকে অগ্রাধিকার দিয়ে সমস্যা সমাধানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাথে সেনাবাহিনী সংযুক্ত করেন। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর কতিপয় ব্যক্তির পূর্ণিমার চাঁদ মাখা মুখে অমাবস্যার কালো ছাপ দেখা যাচ্ছে। অন্য দিকে ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ অমাবস্যার রাতে পূনীমার চাঁদের হাসি দেখতে পাচ্ছেন। ভুক্তভোগীরা খুলনা এডিশনকে জানিয়েছেন এ বার ভবদহ সমস্যার সমাধান হবে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত খুলনা এডিশন-২০২৫
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট